asianetnews.com সম্প্রতি বাংলাদেশকে নিয়ে তাদের ওয়েবসাইটে একটা নিউজ প্রকাশ করেছে যা এরকম। এই ওয়েব পোর্টাল টা ভারতীয়দের দ্বারা পরিচালিত। description box এ লিংক দেয়া হলো।
ভারত বাংলাদেশের প্রতিটি পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। সম্প্রতি নয়াদিল্লি প্ল্যান ৩৬৫ ঘোষণা করেছে, যার ফলে বাংলাদেশ এক বছরের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য।
অভ্যুত্থানের আগে বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্প দারুণ উচ্চতা ছুঁয়েছিল। বাংলাদেশে অনেক বিদেশি কোম্পানির টেক্সটাইল অর্ডার তৈরি হচ্ছিল। চীনের পর বাংলাদেশ ছিল বিশ্বের বৃহত্তম টেক্সটাইল রপ্তানিকারক দেশ, কিন্তু অভ্যুত্থানের পর সবকিছুই এলোমেলো হয়ে যায়। এখন ভারতের চোখ বাংলাদেশের এই দুর্বল যোগসূত্রের দিকে।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদীর বিদেশ সফরের সময় বাংলাদেশের রপ্তানি লক্ষ্যবস্তু করা হবে। প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই মাস্টারস্ট্রোক বাংলাদেশের জন্য ভূমিকম্পের চেয়ে কম হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে।
মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার দেশগুলোতে বাংলাদেশের টেক্সটাইল রপ্তানি বন্ধ করতে ভারত দৃঢ় পদক্ষেপ নেবে। ইউরোপ ও আমেরিকার মতো বড় বাজারে ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে দুর্বল করার চেষ্টাও হতে পারে।//
যখন বাংলাদেশের রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হবে, তখন এর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দ্রুত হ্রাস পাবে, এর গুরুতর অর্থনৈতিক সংকট আরও গভীর হবে এবং এটি আমদানি বিল পরিশোধ করতে পারবে না। ভবিষ্যদ্বাণী করা হচ্ছে, বাংলাদেশ যদি এ পথে এগোতে থাকে তাহলে এক বছরের মধ্যেই অর্থনৈতিক সংকটের মুখে পড়বে।
বাংলাদেশের জনগণের রিজিকের মালিক একমাত্র আল্লাহতায়াল। া একমাত্র আল্লাহই জানেন যে তার বান্দাদেরকে তিনি কিভাবে রিযিক দান করবেন। কোন দেশের হাতে কারো রিযিক না। ১৯৭১ সালে আমাদের জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি, ২০২৪ সালে এসে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে আমাদের জনসংখ্যা ১৭,১৮ কোটি
।এতদিনে চাষের জমি অনেক কমে গেছে কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ ১৯৭১ এর চেয়ে ভালো আছে, চাষের জমি কমে গেছে জনসংখ্যা দিগুনেরও বেশি তারপরও এখন ভালো আছে এই ভালো থাকার ব্যবস্থা আল্লাহতালাই করে দিয়েছেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আসতো পাট রপ্তানি থেকে। জনসংখ্যা বাড়তে থাকলো আশির দশকে আমাদের জন্য গার্মেন্টস এর ব্যবসা চালু করে দিলেন আল্লাহ। কোন কারনে গার্মেন্টস থেকে বৈদেশিক মুদ্রা ইনকাম বন্ধ হয়ে যায় তখন আল্লাহ আমাদের জন্য অন্য কোন রাস্তা খুলে দিবেন। এটা উনি করতেই থাকেন মানুষ তাকে ভালোবাসুক আর না বাসুক। তার হুকুম পালন করুক বা না করুক। কিন্তু ওই মানুষরা যদি দ্বীনদার হয়, আল্লাহ তাআলার হুকুমকে পুরা করে, আল্লাহতালা তাদের জন্য সম্মানের রিজিক দান করবেন এবং কাফের মুশরিকের ষড়যন্ত্র থেকে তাদের দেশ ও জাতিকে হেফাজত করবেন।
আজ এই পর্যন্তই!
ভিডিওটিতে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
নবীনগর থেকে চন্দ্রা এই সড়ক দিয়ে চলাচলকারী লোকজন আতংকের মধ্যে থাকে কখন হঠাৎ করে রাস্তা আটকিয়ে দিবে বেক্সিমকো ও তার ভাড়াটে আন্দোলনকারীরা।
যারা ভাড়াটে লোক এনে আন্দোলন করায় তাদের উদ্দেশ্য ২ টা। তারা ড.ইউনুসের সরকারকে অস্থিতিশীল করে সাধারণ জনগণের কাছে হেয় প্রতিপন্ন করতে চায় আর সেইসাথে বাংলাদেশের গার্মেন্টসের এর কাজ পার্শ্ববর্তী দেশে বা অন্যকোথাও চলে যাক এবং বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হোক। আমাদের গার্মেন্টসের শত্রুরা বসে নেই তারা আমাদের গার্মেন্টস সেক্টরের অস্থিতিশীল পরিস্থিতি দেখিয়ে কাজ তাদের নিজেদের দেশে নিয়ে যাচ্ছে। এইজন্য ভাড়াটে শ্রমিকদের পিছনে ২,৪ লক্ষ টাকা ব্যয় করে মিলিয়ন ডলার এর কাজ যদি পাওয়া যায় ক্ষতি কি? তারা চেষ্টা করতেছে আন্দোলনটাকে কিভাবে জিয়িয়ে রাখা যায়। ইতিমধ্যেই অনেক কাজ বাংলাদেশ থেকে ভারত,পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, ভিয়েতনামে চলে গেছে। এর প্রতিক্রিয়া হয়তো ৫-৬ মাস পরে বুঝা যাবে। অনেক গার্মেন্টস শ্রমিক চাকরি হারাবে। //
ইপিজেড বা তার আশেপাশে যারা অনেক বছর যাবৎ কাজ করেন অর্থাৎ ৫,১০,১৫ বছর যাবৎ তারা অবশ্যই দেখে থাকবেন গার্মেন্টস শ্রমিকেরা যত আন্দোলন করেছে এক দুই ঘণ্টা বা সর্বোচ্চ আধাবেলার বেশি হয় নাই। কিন্তু শেখ হাসিনার পতনের পরে বাইপাইল থেকে জিরানী এই রাস্তাটুকু তে যে আন্দোলন হয়েছে তা কখনো ৬০,৭২ ঘন্টা থেকে শুরু করে এক সপ্তাহ ধরে চলেছে। গত মাসে বেক্সিমকোর শ্রমিকরা এক সপ্তাহের বেশি সময় রাস্তায় ছিল। এবং আন্দোলন দিনে রাতে চলেছে। আসলে আন্দোলন এখন আর শুধু গার্মেন্টস শ্রমিকেরাই করে না, অনেক ভাড়াটে মানুষ এসে এই আন্দোলনে যুক্ত হয় তাদের সংখ্যা ৮০% এর বেশি। আন্দোলন ইপিজেড এলাকার আশেপাশে একটা ব্যবসায় পরিনত হয়েছে। মাত্র ৫০০ থেকে ১০০০ টাকায় ভাড়াটে আন্দোলনকারি পাওয়া যায়। সাথে লাঞ্চ দিলে আরও খুশি।ছবি তুলে রাখলে দেখতে পাওয়া যাবে কিছু একই চেহারার মানুষ কখনো ইপিজেড এ আবার কখনো বেক্সিমকোতে বা বাইপাইলে গিয়ে আন্দোলন এ শরীক হয়। এরাই রাস্তা গরম করে রাখে,রাস্তা আটকায়, মানুষের চলাচল আটকে দেয়, রাস্তার মাঝের লোহার রেলিং ভেঙে রাস্তায় এনে রাস্তা আটকিয়ে রাখে, আর সুযোগ বুঝে সেগুলো আবার ভাংগারিতে নিয়ে বিক্রি করে, শুধু টাকা কামাইয়ের ধান্ধা। এমনকি সেনাবাহিনী এরকম কিছু ভাড়াটি আন্দোলনকারীদেরকে কয়েকবার গ্রেফতার করেছে, যাদের গলায় ভুয়া আইডি কার্ড ঝুলানো থাকে,যারা সাবেক ছাত্র নেতা, যাদের উদ্দেশ্য ড.ইউনুসের সরকারকে ব্যর্থ করা। এবং আবার ফ্যাসিস্ট সরকার কায়েম করা।
যখন রাস্তা আটকিয়ে বেক্সিমকোর শ্রমিক এবং ভাড়াটে আন্দোলনকারীরা একসাথে আন্দোলন করে তখন রাস্তার দুইপাশে হাজার হাজার গাড়ি আটকে যায় লক্ষ লক্ষ মানুষের ভোগান্তি হয়,কিন্তু আন্দোলনকারীদের এ-ব্যাপারে কোন মাথাব্যথা হয় না,দয়া হয় না, রাস্তাখুলে দেয় না এইভাবে কখনো কখনো এক সপ্তাহ চলে যায়। কাচামাল গাড়ীতে বসেই নষ্ট হয়। উত্তর অঞ্চলে যাওয়ার প্রধান সড়ক এই নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়ক। যারা ইপিজেড এ চাকরি করেন তাদের কারো কারো ৫-৭ কি.মি হেটে বাসায় এবং ফ্যাক্টরিতে যাওয়া আসা করতে হয়। //
বেক্সিমকোর শ্রমিক এবং তাদের ভাড়াটে আন্দোলন ভাড়াটে আন্দোলনকারীদের মধ্যে হিংসাটা অনেক বেশি, অন্যের ভালো তারা দেখতে পারে না। বেক্সিমকোতে সমস্যা আছে কিন্তু আশেপাশের যেই গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিগুলো ভালো ভাবে চলছে বেক্সিমকোর শ্রমিকরা সেইসব ফ্যাক্টরিতে গিয়ে হুমকি দিয়ে ফ্যাক্টরি বন্ধ করায় এবং তখন ঐসব ফ্যাক্টরির মালিকেরা গার্মেন্টস ছুটি দিতে বাধ্য হয়। সেই ফ্যাক্টরিগুলো হল KAC,Norban,Cap ফ্যাক্টরি, ড.ইউনুসের গ্রামীন ইত্যাদি। গতমাসে এক ফ্যাক্টরিতে গিয়ে বেক্সিমকোর শ্রমিকরা গিয়ে চড়াও হয়,ফ্যাক্টরি বন্ধ করতে দেরী হওয়ায় আগুন লাগিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। এইটা একটা হিংসাত্মক কাজ, মানে আমি খারাপ আছি তুই ভালো থাকবি ক্যান।
এজন্য আমরা চাই সাধারণ মানুষের ভোগান্তি না হোক। মানুষ সারাদিন কাজ করার পরে স্বাভাবিক ভাবে ঘরে ফিরে যেতে পারে। সরকার এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিবে, ভাড়াটে আন্দোলনকারীদের গ্রেফতার করে গার্মেন্টস শিল্পকে রক্ষা করবে এবং সাধারণ মানুষের ভোগান্তি লাঘব হবে।
আজ এই পর্যন্তই!
ভিডিওটিতে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
ইদানীং সার্জিক্যাল স্ট্রাইক নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কিছু কথা শোনা যাচ্ছে। কি সেই সার্জিক্যাল স্ট্রাইক?
সার্জিক্যাল স্ট্রাইক (Surgical strike) বা সুনির্দিষ্ট হামলা হল, এক ধরনের যুদ্ধশৈলী,এক ধরনের সামরিক আক্রমণ। যেই আক্রমণ শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সামরিক লক্ষ্যবস্তুকে ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে করা হয়, যা আশেপাশের অসামরিক কাঠামো, যানবাহন, ভবন, বা সাধারণ জনসাধারণের প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর ন্যূনতম ক্ষতি সাধন ছাড়াই করা হয়। অর্থাৎ আশেপাশের এলাকা এবং বেসামরিক লোকদের ক্ষতি না করে লক্ষ্যবস্তু নির্মূল করাই লক্ষ্য থাকে।
সার্জিক্যাল স্ট্রাইকে খুব অল্প সময়ে, অত্যন্ত দ্রুত গতিতে শত্রুদের গোপন আস্তানায় বা দুর্ভেদ্য ঘাঁটিতে হামলা চালানো হয় । হামলা চালিয়ে শত্রুদের ঘাঁটিল গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর সেনাবাহিনী আর ওই এলাকায় মোতায়েন থাকে না বা ওই এলাকা দখল করে না। সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ চালিয়ে শত্রুদের আটক বা গ্রেপ্তারও করা হয় না। হামলা চালিয়ে শত্রুর ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
কোনো দেশের সেনাবাহিনীই ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ নামক হামলার ব্যাপারে কোনো পূর্ব ঘোষণা দেয় না। সার্জিক্যাল স্ট্রাইকে’র মুল থিম হলো," নিশানাকে নির্ভুলভাবে বেছে নাও"। ‘//
লক্ষ্য হলো লক্ষ্যবস্তুতে আক্রমণ চালিয়ে নিজেদের কোনো ক্ষতি ছাড়াই ফিরে আসা। এবং দলের প্রত্যেক সদস্যদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু দায়িত্ব থাকে, থাকে সীমিত অস্ত্রশস্ত্র। ।’
সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’-এর বড় উদাহরণ হল পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদে মার্কিন নেভি সিলের অপারেশনের মাধ্যমে রাতের বেলা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করা।
২০১৬ সালের ১৮ ই সেপ্টেম্বর ভারতের জম্মু এবং কাশ্মীর এর উরি এলাকায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি সেনা ঘাটিতে একটি হামলা সংঘটিত হয়। এই আক্রমণে ভারি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে আক্রমণ চালায় ৪ জনের একটি দল। এটি উরি জঙ্গি হামলা নামে পরিচিত হয়। এই হামলায় ভারত-এর ১৯ জন সৈনিকের মৃত্যু হয়,ওই হামলায় ৪ হামলাকারীও নিহত হয়।
ইউরোপের ভিসাপ্রত্যাশীদের জন্য সুখবর। অনেক পরিশ্রম করে ভারতে গিয়ে আর ভিসা আনতে হবে না। বাংলাদেশ থেকেই পাওয়া যাবে ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা।
ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস থেকেই ইউরোপের ৮ দেশের ভিসা দেয়া হবে।
ঢাকায় সুইডিশ দূতাবাসের সহযোগিতায় বহুজাতিক ভিসা প্রসেসিং সার্ভিস সংস্থা VFS গ্লোবাল আগামী মঙ্গলবার বা ১০ ই ডিসেম্বর থেকে বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেনে যাওয়ার জন্য শেনজেন ভিসা আবেদনের জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট সিস্টেম চালু করবে।গত রবিবার ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস থেকে এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বার্তায় একথাও বলা হয় যে,আগামী ১৭ ডিসেম্বর থেকে সব আবেদনকারীকে অবশ্যই ঢাকায় VFS গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে শেনজেন ভিসার জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে আগাম একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে। ওয়াক-ইন আবেদন আর গ্রহণ করা হবে না।//
অ্যাপয়েন্টমেন্ট স্লটটি আপনার ব্যক্তিগত তাই নিজেকেই বুক করতে হবে। আপনি যখন অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করবেন তখন VFS গ্লোবাল দ্বারা একটি service চার্জ নেয়া হবে।
আপনি যদি অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য উপস্থিত না হন বা আপনার নির্ধারিত সময়ের স্লটের ২৪ ঘণ্টা আগে আপনি এটি বাতিল করেন তবে ফি ফেরত দেওয়া হবে না।
আপনার ভ্রমণের মূল উদ্দেশ্য যদি বেলজিয়াম, ফিনল্যান্ড, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, পোল্যান্ড, স্লোভেনিয়া বা সুইডেন হয় তাহলে অনুগ্রহ করে শুধু ঢাকায় ভিএফএস গ্লোবাল সুইডেনের সঙ্গে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করবেন।
অনুসন্ধানের জন্য অনুগ্রহ করে ভিএফএস হেল্প ডেস্কে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। ফোন নাম্বার হল : (+88) 09606 777 333 বা (+88) 09666 911 382 (সশরীরে যেতে চাইলে সর্বজনীন ছুটি ছাড়া রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত)। এছাড়া অনলাইনে অনুসন্ধানের জন্য ব্রাউজ করুন। https://vfsforms.mioot.com/forms/CFNC
নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাচার হওয়া টাকার প্রকৃত পরিমাণ কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। বিভিন্ন ধরনের আর্থিক হিসাব-নিকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান মনসুর বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে তাঁর সহযোগীরা বাংলাদেশের ব্যাংক খাত থেকে যে পরিমাণ অর্থ লুট করেছে, তা কার্যত পৃথিবীর আর্থিক ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এতে বাংলাদেশের অর্থনীতির অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। অর্থনীতি প্রসঙ্গে আহসান মনসুর বলেন, আগামী বছর অর্থনীতির আকাশে আরও ঝড় উঠবে; এরপর অর্থনীতির আকাশ পরিষ্কার হতে শুরু করবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর হওয়ার আগে ২৭ বছর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলে (আইএমএফ) কাজ করছেন আহসান মনসুর। তিনি বলেন, শেখ হাসিনার গত ১৫ বছরের শাসনামলে কেবল বাংলাদেশের আর্থিক ব্যবস্থা থেকেই ১৭ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৭০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে। তবে অন্যান্য অর্থনীতিবিদের হিসাবে, শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশ থেকে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, তা ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলারের বেশি হতে পারে।
মার্কিন এই সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে ৪ ঠা ডিসেম্বর প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে। চলতি সপ্তাহে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি–বিষয়ক শ্বেতপত্র কমিটি বলেছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ থেকে সার্বিকভাবে প্রতিবছর গড়ে প্রায় ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অবৈধভাবে পাচার হয়েছে।
আহসান মনসুর নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, সর্বোচ্চ রাজনৈতিক কর্তৃপক্ষ বুঝতে পেরেছিল, লুটপাট করার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা হচ্ছে ব্যাংক। এই প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো শত শত কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ বিভিন্ন কোম্পানিকে ঋণ দিয়েছে, যে কোম্পানিগুলোর অনেকগুলোর অস্তিত্বই নেই। এই টাকাও কখনো সম্ভবত ব্যাংকে ফিরে আসবে না; এই অর্থের একটি বড় অংশ দেশ থেকে অবৈধভাবে বাইরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংকের পুরো পরিচালনা পর্ষদ হাইজ্যাক করা হয়েছিল। তাঁর ভাষ্য, বিশ্বের অন্য কোনো দেশে সরকারের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ এভাবে গুন্ডা–মাস্তানদের সহযোগিতায় পুরো ব্যাংক খাতে এমন পদ্ধতিগতভাবে ডাকাতি করেছে, এমন ঘটনা তিনি আর কোথাও দেখেননি।
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আব্দুল মান্নানের পদত্যাগের ঘটনা সবিস্তারে তুলে ধরেছে নিউইয়র্ক টাইমস। সংবাদে বলা হয়েছে, ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি আর দশটা সাধারণ দিনের মতো আব্দুল মান্নান কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য বাসা থেকে বেরিয়েছিলেন। পথিমধ্যে তিনি একটি ফোন কল পান। কলটি করেছিলেন সামরিক গোয়েন্দা দপ্তরের প্রধান। তাঁকে বলা হয়, গাড়ির গতিমুখ পরিবর্তন করে তিনি যেন সংস্থাটির সদর দপ্তরে চলে আসেন।
গত অক্টোবর মাসে আব্দুল মান্নান নিউইয়র্ক টাইমসকে সেই ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন। কার্যালয়ে যাওয়ার পর সামরিক গোয়েন্দারা আব্দুল মান্নানের ফোন, ঘড়ি ও ওয়ালেট রেখে দেন। এরপর গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান আব্দুল মান্নানের দীর্ঘ ক্যারিয়ারের বিবরণ দেন; বাংলাদেশের ব্যাংক খাতকে তিনি যে গ্রামীণ দরিদ্র মানুষের কাছে নিয়ে গেছেন, সে জন্য তাঁর প্রশংসা করেন।
আব্দুল মান্নান ভাবছিলেন, তাঁর সময়টা বোধ হয় বৃথা যাচ্ছে। কিন্তু এরপরই তাঁকে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পদ থেকে পদত্যাগের চিঠিতে সই করতে বলা হয়। গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান তাঁকে বলেন, এই আদেশ দেশের সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের কাছে থেকে এসেছে, অর্থাৎ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে পদত্যাগের নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু তিনি প্রথমে পদত্যাগ পত্রে সই করতে রাজি হননি। তখন ইসলামের খলিফা ওসমানের কথা মনে হচ্ছিল তাঁর। সপ্তম শতাব্দীতে ঘাতকের আক্রমণের মুখে তিনি শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে গেছেন।
কিন্তু এই পর্যায়ে এসে আব্দুল মান্নান আর বলতে পারলেন না। প্রথমত তিনি বলেন, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাঁকে মৌখিকভাবে রাজি করানোর চেষ্টা করেছেন। এরপর তাঁকে গোয়েন্দা প্রধানের কার্যালয় থেকে আরেকটি স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়।
আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমি যে ধরনের মানুষ, তাতে ওই সময়ে আমাকে যে অপমানজনক পরিস্থিতির মধ্যে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল, তার বিবরণ দেওয়া সম্ভব নয়।’ এরপর তিনি সময়ের হিসাব ভুলে যান এবং একপর্যায়ে জানতে পারেন, দুপুরের আগে আগে তিনি পদত্যাগ পত্রে সই করেছেন। এরপর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং পরবর্তী আট বছর তিনি কার্যত নির্বাসনে ছিলেন; এখন তিনি আবার একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান হয়েছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দাবি, এস আলম গোষ্ঠী অন্যান্য গোষ্ঠীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত শূন্য করে দেওয়ার চক্রান্ত করেছিল।
হাসিনা সরকারের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএফআইইউর নির্বাহী পরিচালক এ কে এম এহসান। ইসলামী ব্যাংকসহ অন্যান্য ব্যাংক এস আলম গোষ্ঠীর হাতে যাওয়ার পর নামে–বেনামে বিভিন্ন কোম্পানিকে ঋণ দেওয়া হয়েছে, যে ঋণের বড় অংশ আর ফেরত আসেনি। ফলে সেগুলো খেলাপি হয়ে গেছে।//
বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক এখন লাইফ সাপোর্টে আছে বলে নিউইয়র্ক টাইমসের সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে। এমনকি যেসব ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা ভালো, তারাও সেভাবে ঋণ দিতে পারছে না, এমনকি আমানতকারীদের টাকা সব সময় ফেরত দিতে পারছে না। আমানতকারীদের তারা মাঝেমধ্যে টাকা তোলার সুযোগ দিচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে যে টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেই টাকা উদ্ধারের চেষ্টা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শেখ হাসিনার দলের অনেক সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের মামলা করা হয়েছে, যে অর্থ মূলত আমদানি–রপ্তানির মাধ্যমে পাচার করা হয়েছে।
এর মাধ্যমে যে কেবল কিছু মানুষের পকেট ভারী হয়েছে তা নয়, এতে বাংলাদেশের মুদ্রার দরপতনও হয়েছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকে বাংলাদেশ থেকে এই অর্থ পাচারের গতি বাড়তে থাকে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর ২০২২ সালে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হলে বাংলাদেশের মুদ্রার বড় ধরনের দরপতন হয়। আমদানি মূল্য অনেকটা বেড়ে যায়। বিদ্যুৎ উৎপাদনের জ্বালানির দাম বেড়ে যাওয়ায় বড় ধরনের লোডশেডিংয়ের মুখে পড়ে বাংলাদেশ।
অনেক ব্যাংকে নগদ অর্থের সংকট আছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা পুরো বেতন তুলতে হিমশিম খাচ্ছেন। এমনকি যেদিন বেতন দেওয়া হয়, সেদিন তারা পুরো টাকা তুলতে পারেননি, এমন পরিস্থিতি দেখা গেছে।//
ওষুধ কোম্পানি টেকনো ড্রাগ কর্মী ছাঁটাই করতে বাধ্য হয়েছে। এই কোম্পানির সহমহাব্যবস্থাপক মাজেদুল করিম নিউইয়র্ক টাইমসকে বলেন, নিম্ন আয়ের কর্মীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। কর্মীরা তাঁর কাছে অভিযোগ করেছেন, ব্যাংক টাকা দিতে পারছে না, সে কারণে কোম্পানি বাধ্য হয়ে নগদ অর্থে মজুরি পরিশোধ করছে। তিনি আরও বলেন, নিজের ডেবিট কার্ড দিয়েও টাকা তোলা যাচ্ছে না।
আহসান মনসুর বলেন, এ বছর বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির বছর নয়, যদিও মূল্যস্ফীতির হার কমে আসছে ও প্রবাসী আয়প্রবাহ বাড়ছে। তিনি আশাবাদী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বাংলাদেশের মুদ্রা স্থিতিশীল করতে আরও তিন বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার সহায়তা দেবে। ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর।
আজ এই পর্যন্তই!
ভিডিওটিতে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।।
প্রাথমিকভাবে চারটি নোটের ডিজাইন পরিবর্তন করা হচ্ছে। পরবর্তীতে ধাপে ধপে দেশের সব ধরনের ব্যাংক নোটের ডিজাইন নতুন করা হবে। এর আগে গত ২৯ সেপ্টেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ নতুন নোটের বিস্তারিত নকশার প্রস্তাব জমা দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে চিঠি দেয়। তবে নতুন নোট ছাপানোর বিষয়ে মূল সুপারিশ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রা ও নকশা উপদেষ্টা কমিটি। কমিটিতে চিত্রশিল্পীরাও রয়েছেন।
ইতোমধ্যেই বাংলাদেশ ব্যাংক ও সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন হয়েছে। নতুন নোট ছাপানোর বিষয়ে কার্যক্রমও শুরু করা হয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাজারে আসবে এসব নতুন টাকা।
বর্তমানে বাংলাদেশের ১, ২, ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার ১০টি কাগুজে নোট প্রচলন আছে। এর মধ্যে ২ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকা পর্যন্ত সব কাগুজে নোটে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি আছে। কোনো কোনো নোটের দুপাশে শেখ মুজিবের ছবি রয়েছে। এ ছাড়া ধাতব মুদ্রাগুলোতেও তার ছবি আছে।//
প্রাথমিকভাবে সরকার চারটি অর্থাৎ ২০, ১০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট বাজারে আনতে যাচ্ছে যাতে থাকবে না শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি এবং ডিজাইন পরিবর্তন করে নোটগুলোতে যুক্ত করা হচ্ছে ধর্মীয় স্থাপনা, বাঙালি ঐতিহ্যসহ ‘জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতি’।
নতুন টাকা ছাপানোর বিষয়ে গণমাধ্যমকে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা বলেন, ‘নতুন টাকা ছাপার বিষয়টি অনেক দূর এগিয়েছে। আশা করি আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাজারে আসতে পারে নতুন টাকা।’
বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপানোর কাজটি করে দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড, যা টাঁকশাল নামে পরিচিত। ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠা পেলেও ১৯৮৮ সালের জুন মাসে এক টাকা ছাপানোর মধ্য দিয়ে এই প্রেসে নোট ছাপানো শুরু হয়। ওই বছরের নভেম্বর মাসে ১০ টাকার নোটও ছাপানো হয় সেখানে। প্রতিটি নোট ছাপানোর আগে তার নকশা অনুমোদন করে সরকার।
বাংলাদেশ ব্যাংক সব সময় টাকা ছাপায় না। সাধারণত একটি নোট ৪-৫ বছর চলে। এরপর তা পুনর্মুদ্রণ করা হয়। ছোট মানের নোট বেশি হাতবদল হওয়ায় তা দ্রুত নষ্ট বা ব্যবহার অনুপযোগী হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৮ হাজার ৪০০ কোটি টাকা খরচ হয়েছে নতুন নোট ছাপতে। ২০২১-২২ অর্থবছরে খরচ হয়েছিল ৩৭ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। আর ২০২০-২১ অর্থবছরে খরচ হয় ৩৪ হাজার কোটি টাকা ।
আজ এই পর্যন্তই!
ভিডিওটিতে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
আজকে এই ভিডিও তে ইউরোপের একটা দেশ নিয়ে আলোচনা করব যারা ৩ লক্ষ এর বেশী কর্মী নিবে।
যেইধরনের লোক নেয়া হবে তা,
থালা ধোয়ার মত ছোট কাজ থেকে শুরু করে শেফ,কৃষক, ছুতার, মেশিন অপারেটর এবং ইলেকট্রিশিয়ান থেকে ওয়েব এবং সফ্টওয়্যার ডেভেলপার পর্যন্ত।
পর্যটন শিল্পে অদক্ষ এবং অত্যন্ত দক্ষ উভয় কর্মচারীর প্রয়োজন, ডিশওয়াশার, ওয়েটার, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, শেফ, স্পা থেরাপিস্ট এবং ফ্রন্ট অফিস পেশাদার।
নির্মাণ খাতে অনেক লোক দরকার যেমন অভিজ্ঞ টেকনিক্যাল লোক, ওয়েল্ডার, ইলেকট্রিশিয়ান, প্লাম্বার, স্টিমফিটার, ড্রাইভার, সাইট সুপারভাইজিং ইঞ্জিনিয়ার এবং বিশেষকরে নির্মান কাজে ব্যবহৃত ভারী যন্ত্রপাতি অপারেটরদের প্রচুর প্রয়োজন রয়েছে।
শিল্প কারখানায় যে ধরনের লোক নিবে তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল, প্রোডাকশন, স্টোরেজ , প্যাকেজিং, যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ, সিএনসি বা কম্পিউটার নিউমেরিক্যাল কন্ট্রোল,মেশিনারি টেকনিশিয়ান এবং অটোক্যাড ডিজাইনারদের মত কর্মীদের খুঁজছে।//
তথ্য প্রযুক্তি কোম্পানিগুলি খুজছে মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ার, সিস্টেম সুরক্ষা বিশেষজ্ঞ এবং অত্যন্ত অভিজ্ঞ প্রোগ্রামারদের।
উল্লেখিত বিভিন্ন পেশার কর্মী যে দেশটাতে নেয়া হবে সেই দেশটি হলো গ্রীস। যেই দেশে
৩ লক্ষ এর বেশি বিদেশি লোক প্রয়োজন।
কিন্তু গ্রীসের কিছু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে আশ্চর্যজনক হলেও সত্য বিদেশী কর্মীদের আমন্ত্রণ জানানোর প্রক্রিয়াটি ৬-৯ মাস স্থায়ী হতে পারে।
একটি সফল নিয়োগ অনেক কারণের উপর নির্ভর করে, সংশ্লিষ্ট কাজের ক্ষেত্রে সরকারের নির্দেশ, চাকরির অনুমোদিত সংখ্যা, বিদেশে গ্রীক দূতাবাসগুলিকে অবশ্যই কাজের ভিসা অনুমোদন ও ইস্যু করতে হবে, কর্মচারীরা গ্রীসে আসার পর, তাদের অবশ্যই একটি ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর , একটি সামাজিক নিরাপত্তা নম্বর এবং একটি নীল কার্ড ইস্যু করাতে হবে।//
আন্তর্জাতিক শ্রমের চাহিদা ও সরবারাহের সাথে তাল মেলানোর জন্য WorkInGreece.io-নামে একটা অনলাইন প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে। প্ল্যাটফর্মটি নিজে যাচাই বাছাই করে দেখার জন্য বাংলাদেশীদের প্রতি আহব্বান জানাচ্ছি। এই পোর্টালে একটা ছোট পারিবারের কর্মী থেকে শুরু করে বৃহৎ বহুজাতিক পর্যন্ত ২০০০ টিরও বেশি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিদেশ থেকে লোক নিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যেখানে বাংলাদেশ, মিশর, জর্জিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, মলদোভা, নেপাল, পাকিস্তান, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনাম সহ ১১ টি দেশের ৩৫,০০০ এরও বেশি সম্ভাব্য কর্মচারী এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে কাজ পেতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমি সবাইকে অনুরোধ করছি বিদেশে কাজের জন্য যেতে কাউকে টাকা দেবার আগে অবশ্যই যাচাই বাচাই করে দিবেন। ওয়েবসাইটের নাম description box এ দিয়ে দিলাম।
আজ এই পর্যন্তই!
ভিডিওটিতে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।