বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

কিভাবে   ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি নিহত হন?

ইব্রাহিম রাইসি ইরানের অষ্টম প্রেসিডেন্ট এবং ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির ঘনিষ্ঠজন ছিলেন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে বিশ্ব রাজনীতিতে তিনি  গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। 



২০২৪ সালের ১৯ মে, পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের জোলফা এলাকায় ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। দুর্ঘটনার সময় হেলিকপ্টারে রাইসি ছাড়াও ছিলেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমতি, এবং প্রদেশের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম। //


দুর্ঘটনার পরেই ২৩ মে, সেনাবাহিনী প্রথম প্রতিবেদনে জানিয়েছিল যে, হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষে গুলি, বুলেট বা কোন কিছুর আঘাতের কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তারা নিশ্চিত করেছেন যে, পাহাড়ের ঢালে আঘাতের কারণেই হেলিকপ্টারে আগুন ধরে যায়।


মে মাসেই সেনাবাহিনীর একটি প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছিল। সেই প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার পেছনে কোনও পক্ষের হস্তক্ষেপ বা হামলার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।//


ইব্রাহিম রাইসির  হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার বিষয়ে চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার পেছনে দুইটি কারণ উল্লিখিত হয়েছে, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং অতিরিক্ত যাত্রীর ওজন।


চূড়ান্ত তদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, হেলিকপ্টারটির উড্ডয়নের জন্য আবহাওয়া উপযুক্ত ছিল না এবং এতে সামর্থ্যের চেয়ে অন্তত দুজন বেশি যাত্রী ছিল। এর ফলে হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার শিকার হয়।//


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, ইব্রাহিম রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার তদন্ত শেষ হয়েছে এবং এটি নিছক দুর্ঘটনা ছাড়া কিছু নয়।


সেনাবাহিনীর তদন্তে আরও বলা হয়, হেলিকপ্টারটি নির্ধারিত রুট থেকে বিচ্যুত হয়নি এবং বিধ্বস্ত হওয়ার দেড় মিনিট আগে পর্যন্ত এটি অন্য দুটি পাইলটের সাথে যোগাযোগ ছিল।


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন, এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ

শনিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৪

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বিক্ষোভকারী হত্যাকান্ডের তদন্ত জাতিসংঘ করবে কেন?

 বাংলাদেশে সাম্প্রতিক ছাত্র আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘ শিগগিরই তদন্ত শুরু করবে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে  এ তথ্য জানানো হয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন।


ছাত্র আন্দোলনের সময় বিক্ষোভকারীদের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তদন্তের জন্য খুব শিগগিরই  জাতিসংঘের নেতৃত্বে একটি তদন্ত শুরু করা হবে। জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের একটি দল শিগগিরই তদন্ত শুরু করতে বাংলাদেশ সফর করবে।”

আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিম। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর এ কথা জানিয়েছেন জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়ক গোয়েন লুইস

১৫ ই আগষ্ট  গোয়েন লুইস সাংবাদিকদের বলেন, স্বাধীনভাবেই কাজ করবে এই ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন। তার অর্থায়নও করবে জাতিসংঘ। এর কর্মপ্রক্রিয়া ও পরিধি ঠিক করতে কাজ করছে সংস্থাটি।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের ফোনালাপের উদ্ধৃতি দিয়ে গোয়েন লুইস বলেন, তদন্ত দলকে সহায়তা করবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।


কারণ, এ সরকারের অবস্থান খুবই পরিষ্কার ও স্বচ্ছ। যারা এ অপরাধগুলো করেছে এবং যারা হুকুম দিয়েছে তাদের অবশ্যই বিচারের সম্মুখীন করতে হবে এবং এ কাজে জাতিসংঘ সহায়তা করুক, এটা নিয়ে আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত আছে।


পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ সরকার চায় একটা স্বচ্ছ তদন্ত হোক এবং তার ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে শাস্তি দেওয়া হোক। কাউকে  ঢালাওভাবে বা সামরিক ট্রায়ালের চিন্তা  সরকারের নেই। আমরা পুরোপুরি আইন অনুযায়ী কাজটা করতে চাই ।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের এক প্রতিবেদনে ১৬ ই আগষ্ট বলা হয়েছে


গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও আন্দোলনকারীদের দেয়া তথ্য অনুসারে, ১৬ জুলাই থেকে ১১ আগস্টের মধ্যে ৬০০’ জনের বেশি লোক নিহত হয়েছে।


এর মধ্যে ১৬ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ৪০০ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া ৫ থেকে ৬ আগস্টের মধ্যে বিক্ষোভের সময় প্রায় ২৫০ জন নিহত হয়েছে।


প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সেই সময় থেকে প্রতিশোধমূলক হামলায় নিহতদের সংখ্যা এখনও নির্ধারণ করা যায়নি। ৭ থেকে ১১ আগস্টের মধ্যে বেশ কিছু প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে, যারা সহিংসতায় আহত।


জাতিসংঘের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, বেশিরভাগ প্রাণহানি ও আহত হওয়ার জন্য দায়ী করা হয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী এবং আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছাত্র সংগঠনকে।


তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা চাইব অবশ্যই যেন একটা নিরপেক্ষ তদন্ত হয়। অবস্থাটা এমন যে, কোনো কিছু করতে গেলে একটা সমালোচনা আসতে পারে। সেজন্য আমরা চাইব, এটা সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে হোক এবং এতে যা যা সহায়তা করা লাগবে সেটা আমরা করব।

অর্থাৎ  জাতিসংঘের মাধ্যমে তদন্ত করার উদ্দেশ্য হলো, এই তদন্ত নিয়ে কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, গোষ্ঠী  দল বা কোন রাষ্ট্র যেন কোন প্রশ্ন তুলতে না পারে। তদন্ত নিরপেক্ষ হলে বিচার এবং শাস্তি দেয়ার ক্ষেত্রে কোন সমালোচনার পথ তৈরি হবে না। যারা নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের হতাহত করার জন্য হুকুম দিয়েছে এবং যারা বিভিন্নভাবে তাদের হত্যার জন্য সাহায্য সহোযোগিতা করেছে সবাইকে বিচারের আওতায় এনে শাস্তি দেয়া হোক। 



আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক দিন,share করুন এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।



জাতিসংঘের প্রতিবেদন মতে  ৬৫০ জনের বেশি লোক নিহত হয়েছে।


ছাত্র আন্দোলনে বিক্ষোভকারী হত্যাকান্ডের তদন্ত জাতিসংঘ  করবে কেন?

বৃহস্পতিবার, ৮ আগস্ট, ২০২৪

শেখ মুজিবের মূর্তি ভাংচুর করার ব্যাপারে ড. ইউনূস যা বলেন

সাংবাদিকরা শেখ মুজিবের মূর্তি ভাংচুর করার ব্যাপারে ড. ইউনূস এর মতামত জানতে চাইলে, ইউনূস বলেন, "ছাত্র জনতা শেখ হাসিনা সম্পর্কে কি মূল্যায়ন করে এটা তারই প্রতিফলন। হাসিনা নিজে যা করেছেন নিজের জন্য এবং তার পিতার জন্য, তারই ফল এটা।   তিনিই এতদিনে এই  অর্জন করেছেন। এটা যুব সমাজের ত্রুটি নয়। এটা হলো শেখ হাসিনার ভুল।


সম্পুর্ন ভিডিওটা দেখতে চাইলে নিচের লিংকে ক্লিক করুন। please like & subscribe. 

বুধবার, ৭ আগস্ট, ২০২৪

আয়না ঘরের’ বন্দিশালা থেকে মুক্তি পেলেন যারা

আয়না ঘরের’ বন্দিশালা থেকে মুক্তি পেয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির মরহুম  গোলাম আযমের ছেলে বিগ্রেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহিল আমান আযমী।


২০১৬ সালের ২২ আগস্ট দিবাগত রাতে জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির গোলাম আযমের ছেলে আবদুল্লাহিল আমান আযমীকে আটক করা হয়। 



সে সময় জামায়াতে ইসলামীর ওয়েবসাইটে  অভিযোগ করে বলা হয়, সে দিন রাত ১২টার দিকে ঢাকার বড় মগবাজারের বাসা থেকে তাকে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে আটক করা হয়।


আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর আবদুল্লাহিল আমান আযমীকে সেনাবাহিনী থেকে বাধ্যতামূলক অব্যাহতি দেওয়া হয়। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে এরপর থেকে একাধিকবার দাবি করা হলেও সরকার বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে আটকের বিষয়টি স্বীকার করা হয় নি। 


সে সময় পরিবারের অভিযোগকে অস্বীকার করে সরকার।  এবার ৮ বছর পর অক্ষত অবস্থায় আযমীকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছে ডিজিএফআই। আজ সকালে আযমীর মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।


গত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে মানবাধিকার সংগঠন এবং কয়েকটি গণমাধ্যম দাবি করে আসছে, ডিজিএফআইয়ের ‘আয়না ঘরে’ বিরোধীমতের অনেক মানুষকে অন্যায়ভাবে বন্দি করে রাখা হয়েছে।  


গণবিস্ফোরণের মুখে হাসিনা সরকার পতনের পর সোমবার রাতে ২০-২৫ জন সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও গুম হওয়া ব্যক্তিদের স্বজনরা রাজধানীর ক্যান্টনমেন্টের কচুক্ষেত এলাকায় অবস্থান নেন।  অতিদ্রুত পরিবারের কাছে অক্ষত অবস্থায় হস্তান্তরের দাবি করেন তারা।  


এমন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার সকালে মুক্ত করে দেওয়া হয় তাদের।  যাদের মধ্যে ছিলেন আবদুল্লাহিল আমান আযমী।  আযমী সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত হওয়ার সময় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদে কর্মরত ছিলেন।


আযমীর পাশাপাশি ‘আয়না ঘর’ থেকে মুক্তি মিলেছে আরেক জামায়াত নেতা মীর কাশেম আলীর ছেলে ব্যারিস্টার মীর আহমাদ বিন কাসেম আরমান। উল্লেখ্য মীর কাশিম আলীকে ২০১৬ এর ৩ রা সেপ্টেম্বরে ফাসি দেয়া হয়। 


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটিতে একটি লাইক দিয়ে আমাদের উৎসাহ দিন এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ। 





ছাত্র আন্দলোনে ভারতের ভুমিকাকে ড. ইউনুস যেভাবে মূল্যায়ন করলেন।

 নোবেল বিজয়ী ও গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ ইউনূস আশঙ্কা করছেন যে বাংলাদেশে চলমান অস্থিরতা প্রতিবেশী দেশগুলোতেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। 

উল্লেখ্য বাংলাদেশে গত এক সপ্তাহের ছাত্র নাগরিক এর  অভ্যুত্থানের বিক্ষোভ তীব্রতর হওয়ায়  হাসিনা  পদত্যাগ করেছেন  গত রবিবার এর বিক্ষোভেও ১০০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ দিয়েছে।


 তিনি বিশেষ করে ছাত্র আন্দলোনের সময়ে  ভারতের ভুমিকা দেখে হতাশ হয়েছিলেন, ভারত মনে করেছিল এটি বাংলাদেশের একটা  অভ্যন্তরীণ বিষয় যা তাকে ব্যথিত করে।



 ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইউনুস বলেন, “ভাইয়ের বাড়িতে আগুন লাগলে আমি কীভাবে বলব এটা তার অভ্যন্তরীণ ব্যাপার? 


৮৪ বছর বয়স্ক ড. ইউনূসের সাথে শেখ হাসিনার সাথে সম্পর্ক ভালো ছিলো না। হাসিনা সরকার  তার বিরুদ্ধে ১৯০ টির বেশি মামলা দেয়। 


হাসিনা বাংলাদেশ ত্যাগ করার কয়েক মিনিট পর তিনি মিডিয়াকে বলেছিলেন, "বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে... আমরা এখন একটি স্বাধীন দেশ।"


   তিনি আরও বলেন, "হাসিনা যতদিন ছিলেন ততদিন আমরা একটি অধিকৃত দেশে ছিলাম।  তিনি একটি দখলদার বাহিনী, একজন স্বৈরশাসক, একজন জেনারেলের মতো আচরণ করছিলেন এবং সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করছিলেন।  আজ বাংলাদেশের সব মানুষ মুক্তি অনুভব করছে।"


সোমবার থেকে বাংলাদেশের সব মানুষ নিজেদেরকে স্বাধীন মনে করছেন। আবারও তারা দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করলেন। সারাদেশে এই স্বাধীনতা উদযাপিত হচ্ছে।


বাংলাদেশে ফেরা নিয়ে কি ভাবছেন? এ প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন- খুব শিগগিরই ফিরবেন তিনি। এ পর্যায়ে উপস্থাপিকা জানতে চান- শেখ হাসিনা পদত্যাগ করার পর প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্তি ভাংচুর করা হয়েছে। 


জবাবে ড. ইউনূস বলেন, এটা দেখিয়ে দিয়েছে যে জনগণ হাসিনা সম্পর্কে কি মূল্যায়ন করে। হাসিনা নিজে যা করেছেন নিজের জন্য এবং তার পিতার জন্য, তারই ফল এটা। এমন  অর্জন তিনিই করেছেন। এটা যুব সমাজের ত্রুটি নয়। এটা হলো শেখ হাসিনার ভুল।


উল্লেখ্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের রূপরেখা দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, এবং ড.ইউনুস তাতে সন্মতি দিয়েছেন। 


আজ এই পর্যন্তই!


ভিডিওটিতে একটি লাইক দিয়ে আমাদের উৎসাহ দিন এবং এইরকম ভিডিও আরো  পেতে চাইলে চ্যানেলটি subscribe করে আমাদের সাথে থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।